আসক্ত জ্বীন
November 16, 2025সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য যিনি ছাড়া সত্য কোনো মাবুদ নেই। আল্লাহুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম আ’লা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ।
🟡 গন্ধ/সুঘ্রাণ/ ধোঁয়ার মাধ্যমে করা যাদু ধংসের রুকইয়াহঃ
💠 প্রথমে আপনি একটি ডেগে পানি নিবেন নেওয়ার পর এই আয়াত গুলো ৩ বার এবং সূরা ফালাক এবং সূরা নাস পড়বেন ১১ বার যাদু ধংসের নিয়তে। প্রতিবার পড়ার পরপরই হালকা থুথু সহ ফুঁ দিবেন ডেগের পানিতে। আয়াত গুলো হলোঃ
সূরা আল বাক্বারা ১০২ নং আয়াত
সূরা ইউনুস, আয়াত: ৭৯ থেকে ৮২।
সূরা ত্বহা, আয়াতঃ ৬৫ থেকে ৭০।
সূরা শুআরা, আয়াত ৪৫ থেকে ৪৬
তারপর আপনি ডেগের এই পড়া পানিতে এলাচি বা দারুচিনি ভেঙে দিবেন অথবা আতর দিতে পারেন। মোট কথা এমন কিছু দেওয়া যাতে করে পানিটা থেকে সুঘ্রাণ বের হয়। তারপর এই ডেগের পানিটা বিসমিল্লাহ বলে জাল দিবেন ততোক্ষণ পানিটা যাতে গরম হয়ে টগবগ করে। তারপর যখন পানিটা থেকে গরম ধোয়া বের হবে তখন পানিটা নামিয়ে একটা মগে ঢেলে নিবেন। তারপর নিচের লিংকের এই রুকইয়াটি চালু করে শুনবেন আর এই যে গরম পড়া পানিটা থেকে ধোয়া বের হবে তা চোখ বন্ধ করে নাক দিয়ে লম্বা নিশ্বাসে ভেতরে নিবেন এবং মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস ছাড়বেন।
এভাবে ৫ মিনিট কাজটি করবেন।
নিয়তঃ মহান আল্লাহ আপনার শরীরের
ভেতরে থাকা ধোয়া গন্ধ বা সুঘ্রাণ সহ যতো ধরনের গন্ধের মাধ্যমে যাদূ করা হয়েছে সেগুলো এবং যাদুর গিঁট গুলো ধংস করে দেন এই নিয়ত করবেন।
⚠️ ঐ সময়ে বমি আসতে পারে তাই কাছে কিছু রাখবেন বমি করার জন্য।
রুকইয়াটির লিংক https://youtu.be/HFoqZ24GtDU?si=qwqv4ydAkFBnUqqG
৩ থেকে ৫ দিন করবেন আমলটি। যদি না পরবর্তীতে আবারও একই ভাবে গন্ধ/সুঘ্রাণের মাধ্যমে যাদু করা হয়।
🌀”সাধারণত” সুঘ্রাণ দিয়ে করা যাদু বশ আকৃষ্ট করা হয়ে থাকে যেমন আশিক জ্বীন।
আশিক জ্বীনের পেশেন্টের একাংশ দেখবেন বলে থাকে হঠাৎ হঠাৎ কোনো উৎস ছাড়াই এতো সুন্দর ঘ্রাণ আসে, বিভিন্ন ফুলের ঘ্রাণ আসে। আসলে এটার পিছনে উদ্দেশ্যটা ভালো নয় এবং এটা আদৌও কোনো ভালো সুঘ্রাণ নয়। এজন্য সর্তক থাকতে হবে।
💨”সাধারণ” গন্ধ ছড়ানোর মাধ্যমে করা যাদু গুলোর উদ্দেশ্য থাকে পরিবারের একে অপরের সাথে সম্পর্ক নষ্ট/ বিচ্ছেদের জন্য।
✅ এটি একটি রুক্বইয়ার অংশ। আপনি পরিপূর্ণ জ্বীন যাদু থেকে সুস্থ হওয়ার জন্য একজন বিশ্বস্তু দক্ষ রাকীর কাছে রুক্বইয়া করাবেন এবং ফলো আপে থাকবেন।
🟡 শরীয়াহ সম্মত রুকইয়াহ ও হিজামা সেশন এর জন্য যোগাযোগ করুনঃ
📱01763-951-371 WhatsApp
📱 01833-406-632
🕗[সকাল সাড়ে ৮টা থেকে রাত ৮টার মধ্যে]
💡বোনাস টিপসঃ পৃথিবীর অন্যতম সেরা ১টি সবজি হলো মুখী কচু। যেটা কচু, গাটি কচু, ওল কচু, নানান নামে পরিচিত।
কেনো এটি সেরা? কারন হলো এই মুখী কচু যেকোনো ধরনের আমিষ দিয়ে রান্না করা যায় যেমন গরুর/মুরগীর/ভেড়ির/ছাগলের গোশত। যেকোনো ধরনের মাছ এমনকি ছোট বড় চিংড়ি!
মুখী কচুর সাথে ইলিশ মাছ দিয়ে রান্না করলে সবচেয়ে ভালো হয় খেতে! পুষ্টিবিদরা বলেন মুখীকচুতে রয়েছে প্রয়োজনীয় সব ভিটামিন আর খনিজ।
এমনকি এই সবজি দিয়ে ভাজ/ভর্তাও খাওয়া যায়। কচুরমুখীর মূল কান্ড এবং লতি খাওয়া যায়। কচুর কোনো অংশই ফেলনা নয়, কচুর মূল থেকে শুরু করে, কচুর কাণ্ড, পাতা, ফুল, লতি সবকিছুই খাওয়ার উপযুক্ত। তাই এখন থেকে নিয়মিত মুখী কচু খাওয়ার চেষ্টা করবেন ইনশা আল্লাহ।
আর নয় বলা;
কচুর তলায় ফাসি,
বরং বলুন
মুখী কচু খেয়ে ফুটবে মুখে হাসি!
إن شاء الله
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য, একমাত্র তিনি ছাড়া কোনো ইবাদাত পাওয়ার যোগ্য কেউই বা কোনো কিছুই নেই।


